মেয়েদের মন পাওয়ার কোনো একক পথ নেই। কারণ প্রত্যেক মেয়েরই আলাদা আলাদা চাহিদা এবং পছন্দ। তবে কিছু সাধারণ বিষয় আছে যা মেয়েদের মন জয় করতে সাহায্য করতে পারে।
আত্মবিশ্বাসী হওয়া:
মেয়েরা আত্মবিশ্বাসী পুরুষদের পছন্দ করে। তাই নিজেকে নিয়ে আত্মবিশ্বাসী হন এবং আপনার ভালো গুণগুলো প্রদর্শন করুন।
সৎ হওয়া:
মেয়েরা সৎ পুরুষদের পছন্দ করে। তাই আপনার মনের কথা সত্যি কথা বলুন এবং তাদের সাথে কখনো মিথ্যা বলবেন না।
যত্নশীল হওয়া:
মেয়েরা যত্নশীল পুরুষদের পছন্দ করে। তাই তাদের খেয়াল রাখুন, তাদের জন্য সময় বের করুন এবং তাদের প্রয়োজনে পাশে থাকুন।
শ্রদ্ধাশীল হওয়া:
মেয়েরা শ্রদ্ধাশীল পুরুষদের পছন্দ করে। তাই তাদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হোন এবং তাদের ব্যক্তিত্বকে সম্মান করুন।
আন্তরিক হওয়া:
মেয়েরা আন্তরিক পুরুষদের পছন্দ করে। তাই তাদের সাথে আন্তরিক হোন এবং তাদের সাথে আপনার মনের কথা শেয়ার করুন।
শুনুন তার কথা:
মেয়েরা কথা বলতে ভালোবাসে। আপনি তার সামনে কোনো কথা বলতে গেলে সে উল্টো আপনাকেই তার জীবনের অনেক বিষয় জানিয়ে দেবে। তাই মেয়েদের সামনে কথা বলার চেয়ে শোনাটাই বুদ্ধিমানের কাজ। যারা সুচিন্তিত ও বুদ্ধিদীপ্ত মন্তব্য করে, তাদের প্রতি মেয়েরা সহজেই আকৃষ্ট হয়।
তাকে হাসান:
মেয়েদের খুশি রাখার অন্যতম কৌশল হতে পারে আপনার হাসাতে পারার দক্ষতা। মেয়েরা হাসতে খুব পছন্দ করে। তাই মেয়েদের খুশি রাখার জন্য এ কৌশল বেছে নেওয়া যেতে পারে।
প্রশংসা করুন:
প্রশংসা শুনকে কে না ভালোবাসে। বিশেষ করে মেয়েরা প্রশংসা শুনতে একটু বেশিই পছন্দ করে। সে কারণে তাদের খুশি রাখার জন্য বেশি বেশি প্রশংসা করা উচিত।
খুব সহজেই পেতে পারেন আপনার ভালোবাসার মানুষের মন:
১. ভালবাসার প্রথম শর্ত হল ভালোবাসার মানুষের কাছে কোন কিছু গোপন রাখা যাবেনা। সব সময় তার কাছে সৎ থাকার চেষ্টা করুন।
২. প্রত্যেকটি মানুষেরই ভালো মন্দ দুটি দিক থাকে। আপনার ভালোবাসার মানুষটিরও সেরকম কিছু দূর্বলতার দিক থাকতে পারে। সেই কথা বলে কখনোই তাকে রাগান যাবেনা।
৩. আত্মবিশ্বাসী হতে হবে। মেয়েরা আত্মবিশ্বাসী ও ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন পুরুষদের পছন্দ করে। প্রিয়মানুষের মানসিক ও শারীরিক চাহিদার প্রতি খেয়াল রাখতে হবে।
৪. নিজের অর্থসম্পদের চেয়ে তাকে বেশি ভালবাসতে হবে। প্রত্যেক নারী তার প্রিয়জনের কাছ থেকে সর্বোচ্চ ভালবাসা পেতে চায়। নারী চায় তার প্রিয়মানুষ তার প্রতি যত্মবান হোক। সবকিছুর উর্ধ্বে তাকে দেখুক।
৫. মেয়েরা হাস্য-রস পছন্দ করে। যেসব ছেলেরা তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে হাসি তামাশা করতে পারে, মেয়েরা ঐসব ছেলেদের পছন্দ করে।
৬. মেয়েরা পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা ও ফিটফাট থাকতে পছন্দ করে। মেয়েরা চায় তার ভালোবাসার মানুষটি সব সময় ফিটফাট থাকুক।
৭. প্রিয়তমাকে প্রশ্ন করার সুযোগ করে দিতে হবে। সে কি জানতে চায় সেদিকে থেয়াল রাখুন।
৮. নিজের পরিবারের সম্পর্কে তার সামনে খোলামেলা আলোচনা করতে হবে। এতে মেয়েরা নিজেদের অনেকটা নিরাপদ মনে করে।
Meye Potanor Sms : Meye Potanor Romantic Kotha
৯. ফেলে আসা জীবনে যেসব মেয়েদের সঙ্গে আপনার প্রেম ছিল। সেসব গল্প কখনোই প্রিয়তমাকে বলবেন না। যদি সে কখনো জানতে চায় তবেই বলা যেতে পারে। তবে বেশী না।
১০. মেয়েরা কথার ছলে গল্প বলতে ভালোবাসে। আপনার প্রিয় মানুষটির গাল-গল্পে বিরক্ত হবেন না যেন। তাহলে সে আপনার উপরে চটে যাবে।
১১. প্রিয়তমার সঙ্গে কথা বলার সময় তার চোখের দিকে তাকিয়ে আবেগ প্রকাশ করে কথা বলুন। এতে মেয়েরা খুশি হয়।
১২. আপনার মনে অনেক কষ্ট থাকতেই পারে। প্রিয় নারীকে কখনো আপনার দুঃখ-কষ্ট বুঝতে দেবেন না। তার সামনে সব সময় হাসি খুশি থাকুন।
১৩. যখনি সময় পান প্রিয়জনের কাছাকাছি থাকুন। শত কাজের মাঝেও তাকে সময় দিতে চেষ্টা করুন।
১৪. প্রিয়মানুষটির পছন্দ-অপছন্দের প্রতি খেয়াল রাখুন। তার ভালো লাগা, খারাপ লাগার বিষয়গুলো মাথায় রাখুন।
১৫. আপনার ভালোবাসার মানুষটির সঙ্গে কখনো অন্যকোন নারীর তুলনা করবেন না। নারীরা সাধারণত তার সাথে অন্য কোন নারীর তুলনা পছন্দ করেনা।
১৬. অনেকেই মনে করেন ভালোবাসার মানুষের সঙ্গে বন্ধত্ব করা যায় না। এই কথাটি একদমই ভুল। ভালোবাসার মানুষের সাথে আগে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরী করুন, তারপর প্রেম করুন।
১৭. আপনার ভালোবাসার মানুষের মতামতকে সব সময় সম্মান দেখাতে চেষ্টা করুন। তার নিজস্ব চিন্তা-চেতনাকে সম্মান করুন।
১৮. ভালোবাসার মানুষের দেহের মোহে না পরে তার মনের প্রতি গুরুত্ব দিন। তার শরীরকে নয়, তার মনটাকে ভালবাসতে চেষ্টা করুন।
১৯. প্রকৃতিগত ভাবেই নারীরা কোমল হয়। তাই ভালোবাসার নারীর সঙ্গে কথা বলার সময় কখনো কঠোর হবেন না। যথা সম্ভব কোমল সুরে নারীর সঙ্গে কথা বলতে চেষ্টা করুন।
২০. মেয়েরা সাধারণত খুব আবেগ প্রবণ হয়। তাই তারা সব সময় পরিবার-পরিজন নিয়ে থাকতে ভালোবাসে। তাই আপনার প্রিয়মানুষটির পরিবারের প্রতি খেয়াল রাখুন। খোঁজ খবর নিন.
Husband Wife Romantic Status: Husband Wife Romantic Status Bangla
Leave a Reply