গৌতম বুদ্ধ এর বাণী জীবন নিয়ে উক্তি:-
►প্রত্যেকটা দিনের গুরত্বকে বুঝুন, প্রত্যেকদিন একটা নতুন ব্যক্তির জন্ম একটা নতুন উদ্দেশ্যকে পূরণ করার জন্য হয়ে থাকে
► সবকিছুর জন্য মনই আসল। সবার আগে মনকে উপযুক্ত করো, চিন্তাশীল হও। আগে ভাবো তুমি কী হতে চাও
► প্রত্যেক মানুষের অধিকার আছে, তার নিজের দুনিয়াকে স্বয়ং নিজে খোঁজার
►আনন্দ হলো বিশুদ্ধ মনের সহচর। বিশুদ্ধ চিন্তাগুলো খুঁজে খুঁজে আলাদা করতে হবে। তাহলে সুখের দিশা তুমি পাবেই।
►প্রত্যেক অভিজ্ঞতা কিছু না কিছু শেখায় | প্রত্যেক অভিজ্ঞতাই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ আমরা আমাদের ভুল থেকেই শিখি
►তুমিই কেবল তোমার রক্ষাকর্তা, অন্য কেউ নয়।
►আমরা যখন কথা বলি, তখন সেইসময় আমাদের শব্দ গুলোকে ভালোভাবে নির্বাচন করা উচিত | কারণ এরফলে শ্রোতার উপর ভালো কিংবা খারাপ প্রভাব পরতে পারে
►জীবনের প্রথমেই ভুল হওয়া মানেই এই নয় এটিই সবচেয়ে বড় ভুল। এর থেকে শিক্ষা নিয়েই এগিয়ে যাও।
►হাজারও খালি শব্দের থেকে ভালো সেই শব্দ, যেটা শান্তি নিয়ে আসে
►অনিয়ন্ত্রিত মন মানুষকে বিভ্রান্তিতে ফেলে। মনকে প্রশিক্ষিত করতে পারলে চিন্তাগুলোও তোমার দাসত্ব মেনে নেবে।
►শান্তি মনের ভীতর থেকে আসে, তাই সেটা ছাড়া শান্তির অনুসন্ধান করোনা
►তোমাদের সবাইকে সদয়, জ্ঞানী ও সঠিক মনের অধিকারী হতে হবে। যতই বিশুদ্ধ জীবনযাপন করবে, ততাই উপভোগ করতে পারবে জীবনকে।
►সন্দেহের অভ্যাস সবচেয়ে ক্ষতিকারক, এটা মানুষকে দূষিত করে | সন্দেহ একটা ভালো বন্ধুত্ব ও ভালো সম্পর্কে ধ্বংস করে দেয় সত্যিকারভাবে ক্ষমতা নিয়ে বাঁচতে হলে নির্ভয়ে বাঁচো।
►যে ব্যক্তি মানুষকে ভালোবাসে, সে দুঃখের দ্বারা ঘিরে থাকে এবং যে কাউকে ভালোবাসেনা, তার কোনো সংকট নেই
জীবনে ব্যাথা থাকবেই, কিন্তু কষ্টকেই ভালোবাসতে শেখো।
►আমি কখনোই দেখিনা যে কি কি চলে গেছে, আমি সর্বদা দেখে আর কি করা বাকি আছে
লক্ষ্য বা গন্তব্যে পৌঁছানোর থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ, সেই যাত্রাকে ভালোভাবে পূরণ করা হয়ে থাকে
অতীত নিয়ে বিভ্রান্ত হয়োনা, ভবিষ্যতের স্বপ্নে হারিয়ে যেওনা, বর্তমানের দিকে মনোযোগ দেও | এটাই সুখী হওয়ার একমাত্র উপায়
► অনেক মোমবাতি জ্বালাতে আমরা কেবল একটি মোমবাতিই ব্যবহার করি। এর জন্য ওই মোমবাতিটির আলো মোটেও কমে না। সুখের বিষয়টিও এমনই।
আরও পড়ুন:– গৌতম বুদ্ধের বাণী যা আপনার বাস্তব জীবনে কাজে লাগতে পারে
ধ্যান বা মেডিটেশন নিয়ে উক্তি:-
►পা তখনই অন্য পাকে অনুভব করে, যখন সেটা মাটিকে ছোঁয়
►পরমাত্মা প্রত্যেকেই একই রকম করেছেন, পার্থক্য তো শুধু আমাদের মস্তিষ্কের ভিতরে
►নিষ্ক্রিয়তা হচ্ছে মৃত্যুর একটা ছোট রাস্তা | কঠোর পরিশ্রমই ভালো জীবনের রাস্তা হয়ে থাকে | নির্বোধ মানুষরা নিষ্ক্রিয় হয়ে থাকে এবং বুদ্ধিমান মানুষরা কঠোর পরিশ্রমী হয়
►নিশ্চিতভাবে যে ব্যক্তি বিরক্তিপূর্ণ চিন্তার থেকে মুক্ত থাকে, সেই শান্তি পেয়ে থাকে
► যখন আমরা মনের রূপান্তর ঘটাই, আর চিন্তাগুলো বিশুদ্ধ করি, তখন আমরা অন্যায় কাজ থেকে জীবনকে পরিশুদ্ধ করি। এর মাধ্যমে খারাপ কাজের চিহ্নও মুঁছে যায়। যেমনভাবে একটা মোমবাতি আগুন ছাড়া নিজে জ্বলতে পারেনা, ঠিক সেইরকমই একটা মানুষ আধ্যাত্মিক জীবন ছাড়া বাঁচতে পারেনা
►ঘৃনাকে ঘৃনা দিয়ে কখনোই শেষ করা যাবেনা, ঘৃনাকে একমাত্র ভালোবাসার দাড়াই শেষ করা যেতে পারে | আর এটা একটা প্রাকৃতিক সত্য
চলে যাওয়া সময় কখনোই ফিরে আসবেনা | আমরা অনেকসময় এটা ভাবি যে, আজ যেই কাজটা হচ্ছেনা সেটা কাল হয়ে যাবে | কিন্তু বাস্তবে যেই সময় একবার চলে যায় সেটা আর কোনোদিনও আসবেনা
►সুখের কোনো উপায় নেই, সুখীতে থাকাই হচ্ছে এর একমাত্র উপায়
►রেগে যাওয়া, কোনো জলন্ত কয়লাকে অন্যের গায়ে ছোঁড়ার জন্য সেটাকে ধরে থাকার মতোই সমান হয়ে থাকে | এটা সবার প্রথমে তোমাকে জ্বালাবে
►জীবনে হাজার লড়াই জেতার থেকে ভালো, তুমি নিজের উপর বিজয়প্রাপ্ত করে ফেলো | তখন সর্বদা তোমারই হবে আর সেই জয় তোমার থেকে কেউই ছিনিয়ে নিতে পারবেনা
►সত্যের পথে চলার সময় মানুষ মাত্র দুটো ভুলই করতে পারে – এক, সে হয়তো সেই পথকে পুরো শেষ করতে পারবেনা অথবা দুই, সে হয়তো সেই পথে যাওয়ার কোনদিন চেষ্টাই করবেনা
►জীবনে যতই ভালো বই পড় কিংবা ভালো উপদেশ শোনো না কেন, কিন্তু যতক্ষণ না তুমি সেইসবের থেকে পাওয়া তথ্যগুলোকে নিজের জীবনে ব্যবহার না করছো; ততক্ষন অবধি সেইসবের কোনো মূল্যই নেই
►রাগের বশে হাজারও শব্দকে খারাপভাবে বলার থেকে ভালো মৌনতা হচ্ছে এমন একটা শব্দ, যেটা জীবনে শান্তি নিয়ে আসে
►যেকোনো অবস্থাতেই এই তিনটে জিনিসকে লোকানো কখনোই সম্ভব নয়, সেটা হলো- সূর্য,চন্দ্র এবং সত্য
►একটা প্রদীপের মাধ্যমে হাজারটা প্রদীপকে জ্বালানো যেতে পারে কিন্তু তাতে সেই প্রদীপের আলো কখনোই কমে যায়না | ঠিক সেইভাবেই খুশিকে সবার সবার মাঝে ছড়ানোর দ্বারা খুশি কখনোই কমে যায়না বরং বেড়ে যায়
►তোমাকে তোমার রাগের জন্য শাস্তি দেওয়া হবেনা বরং তুমি তোমার রাগের দ্বারাই শাস্তি পাবে
►যে ভালোভাবে জীবন কাটিয়েছে, সে মৃত্যুকেও ভয় পায়না
►কোনো খারাপ জিনিস, কোনো খারপ চিন্তা থেকেই আসে
►একটি মানুষের মন তার প্রকৃত বন্ধু কিংবা শত্রু হয়ে থাকে
►কোনো পরিবারকে সুখী ও স্বাস্থ্যবান হতে হলে সবার প্রথমে দরকার অনুশাসন এবং মনের উপর নিয়ন্ত্রণ | যদি কোনো ব্যক্তি নিজের মনের উপর নিয়ন্ত্রণ পেয়ে যায়, তাহলে সে আত্মজ্ঞানের রাস্তা অবশ্যই খুঁজে পাবে
►ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মুহূর্তের সমন্বয়ই জীবন। কেবল একটি সঠিক মুহূর্ত পাল্টে দেয় একটি দিন। একটি সঠিক দিন পাল্টে দেয় একটি জীবন। আর একটি জীবন পাল্টে দেয় গোটা বিশ্ব।
বুদ্ধের শুদ্ধতার বাণী :-
আধ্যাত্বিকতাবাদ এর উপর বাণী:-
►একটা শুদ্ধ এবং নিস্বার্থ জীবনযাপন করার জন্য একটা ব্যক্তিকে, সবকিছুর মধ্যেও কিছুই নিজের না; এই ভাবনা রাখতে হবে
►তোমার কাছে যা কিছু আছে, সেগুলোকে কখনোই অন্যের কাছে বাড়িয়ে বলোনা আর অন্যকে দেখে ঈর্ষাও করোনা | যে অন্যদের দেখে ঈর্ষা করে, সে কখনোই মানসিকভাবে শান্তি পাবেনা
►অন্যকে কখনও নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করো না, নিয়ন্ত্রণ করো কেবল নিজেকে।
►বাস্তব জীবনের সবচেয়ে বড় বিফলতা হলো, আমাদের অসত্যবাদী হয়ে থাকা
গৌতম বুদ্ধের Quotes:-
►খারাপটি সর্বদা তুমি নিজেই পছন্দ করছো। সুতরাং, তোমার খারাপ কাজের জন্য তুমি নিজেই দায়ী। এর দায়ভার অন্য কারো নয়।
►কোনো হিংস্র পশু অপেক্ষা কোনো শয়তান বন্ধুকে আপনার বেশি ভয় পাওয়া উচিত | কারণ হিংস্র পশু আপনার শরীরের ক্ষতি করতে পারে কিন্তু একজন খারাপ বন্ধু আপনার বুদ্ধির ক্ষতি করে দিতে পারে
►নির্বোধ বন্ধু আদৌ কোনো বন্ধু নয়। নির্বোধ বন্ধু থাকার চেয়ে একা হওয়া অনেক ভালো।
►স্বাস্থ্য ছাড়া জীবন, সত্যিকারের জীবন নয় | এটা বেদনার একটা স্থিতি আর মৃত্যুর একটা রূপ
►আমরা প্রত্যেকেই একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কিত। একজন আরেকজনের পরিপূরক। অর্থাৎ সমাজে আমরা কেউ একা নই।
►মন ও শরীরের পক্ষে সুস্থ থাকার রাস্তা হলো – অতীতের জন্য শোক না করা আর ভবিষ্যতের জন্য চিন্তা না করা | বরং বুদ্ধি ও সৎভাবের দ্বারা বর্তমানে বাঁচার চেষ্টা করা
►তুমি কতটা ভালোবাসা দিলে, কতটা পূর্ণতার সাথে জীবনকে উপভোগ করলে এবং কতটা গভীরতার সাথে হতাশাকে জীবন থেকে ত্যাগ করলে- এই সবকিছুই সবশেষে অধিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে
►তোমার চিন্তাই তোমার শক্তির উৎস। নেতিবাচক চিন্তা তোমাকে অনেক বেশি আঘাত করে যা তোমার ধারণায় নেই।
সবচেয়ে অন্ধকার রাতের অর্থ অজ্ঞানতা
►তুমি যদি সত্যিই নিজেকে ভালোবাসো, তাহলে তুমি কখনোই অন্যকে আঘাত দিতে পারবেনা
►যা আপনি চিন্তা করবেন, তাই আপনি হবেন
►প্রতিদিন সকালে আমাদের নতুন করে জন্ম হয় | তাই আজ আমরা কি করছি, সেটাই সবথেকে বড় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
►আলোকিত হতে চাইলে প্রথমে নিজের মনকে নিয়ন্ত্রণ করো।
►পবিত্রতা কিংবা অপবিত্রতা নিজের উপর নির্ভর করে | কেউই অন্য কাউকে পবিত্র করতে পারেনা
►নিজের কথার মূল্য দিতে হবে নিজেকেই। কেননা, তোমার নিজের কথার ওপর নির্ভর করবে অন্যের ভালো কাজ কিংবা মন্দ কাজ সত্যিকারের ভালোবাসা, বোঝার থেকেই হয
শান্তির ওপর কিছু বাণী:-
►জ্ঞানগর্ভ জীবনের জন্য মুহূর্তের ইতিবাচক ইচ্ছাকে প্রাধান্য দিতে হবে। এই জন্য ভয়কে তুচ্ছ করতে হবে, এমনকি মৃত্যুকেও।
►শুভর সূচনা করতে প্রত্যেক নতুন সকালই তোমার জন্য এক একটি সুযোগ।
►নিজেকে বিজয়প্রাপ্ত করা, অন্যের উপর বিজয়প্রাপ্ত করার থেকে বড় কাজ হয়ে থাকে
►যদি আপনার দয়া আপনাকে সম্মিলিত করতে না পারে, তাহলে সেটা অসম্পূর্ণ হয়ে থাকে
রেগে যাওয়া মানে নিজেকেই শাস্তি দেওয়া।
►সবকিছুকে বোঝার অর্থ সবকিছুকে ক্ষমা করে দেওয়া
►জীবনের খুব কম মানুষের জীবনে পরিপক্কতা আসে। সঙ্গী হিসেবে এই পরিপক্কতাকে তোমার অর্জন করতে হবে। তবে তা ভুল মানুষকে অনুসরণ করে নয়। এই পরিপক্কতা অর্জনে বরং একলা চলো নীতি অনুসরণ করো।
►ধৈর্য হলো গুরুত্বপূর্ণ জিনিস | মনে রাখবে, একটা কলসি বিন্দু বিন্দু জলের দ্বারাই ভর্তি হয়
►অন্যের জন্য ভালো কিছু করতে পারাটাও তোমার জীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।
►প্রত্যেক মানুষ, তার স্বাস্থের কিংবা রোগের সৃষ্টিকর্তা হয়ে থাকে
►সুখের জন্ম হয় মনের গভীরে। এটি কখনও বাইরের কোনো উৎস থেকে আসে না।
►চাঁদের মতোই মেঘের আড়াল থেকে বেরোও এবং প্রকাশিত হয়ে ওঠো
► আমরা অনেকেই একটা কিছুর সন্ধানে পুরো জীবন কাটিয়ে দেই। কিন্তু তুমি যা চাও তা হয়তো এরইমধ্যে পেয়েছ। সুতরাং, এবার থামো।
►মাতা পিতা, স্ত্রী পুত্রের ভরণপোষন করবে।সত্য বিষয়ে জ্ঞান লাভ করবে। বিবিধ শিল্পশিক্ষা করবে।
►গোটা দুনিয়া খুঁজে নাও। খুঁজে নাও সেই মানুষটাকে যে তোমার আবেগ ও ভালোবাসার উপযুক্ত। পাবে না। মনে রেখো, তোমার আবেগ ভালোবাসা সবচেয়ে উপযুক্ত ব্যক্তি তুমি নিজেই।
►চিন্তার প্রতিফলন ঘটে স্বভাব বা প্রকৃতিতে। যদি কেউ মন্দ অভিপ্রায় নিয়ে কথা বলে বা কাজ করে দুঃখ তাকে অনুগমন করে। আর কেউ যদি সুচিন্তা নিয়ে কথা বলে বা কাজ করে সুখ তাকে ছায়ার মত অনুসরণ করে।
►আলস্য ও অতিভোজের দরুন স্থূলকায় নিদ্রালু হয়ে বিছানায় গড়াগড়ি দেওয়া স্বভাবে পরিনত হলে সেই মূর্খের জীবনে দুঃখের পুনঃ পুনরাবৃত্তি ঘটবে।
মন এবং জ্ঞান নিয়ে:-
►যিনি অস্থিরচিত্ত, যিনি সত্যধর্ম অবগত নন, যার মানষিক প্রসন্নতা নেই,তিনি কখনো প্রাজ্ঞ হতে পারেন না।
►প্রাজ্ঞ ব্যক্তি কখনো নিন্দা বা প্রশংসায় প্রভাবিত হয় না।
►রণক্ষেত্রে সহস্রযোদ্ধার ওপর বিজয়ীর চেয়ে রাগ ক্রোধ বিজয়ী বা আত্মজয়ী বীরই বীরশ্রেষ্ঠ
►কাউকে কটুকথা বলবে না, কারণ সেও কটু প্রতুত্তর দিতে পারে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় তোমার জন্যও কষ্টদায়ক হবে।দন্ডের প্রতিদন্ড তোমাকেও স্পর্শ করবে।
বুদ্ধের জ্ঞান :-
►কোনো পাপকেই ক্ষুদ্র মনে করো না।ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পাপই জমা হতে হতে মূর্খের পাপের ভান্ড পূর্ণ করে ফেলে।
►মূর্খরা ‘আমার পুত্র,আমার অর্থ,আমার ধন’ এই চিন্তায় যন্ত্রনা ভোগ করে।যখন সে নিজেই নিজের না তখন পুত্র বা ধন তার হয় কিভাবে?
►পরের কৃত ও অকৃত কার্যের প্রতি লক্ষ্য না রেখে নিজের কৃত ও অকৃত কাজের প্রতি লক্ষ্য রাখবে।
►যিনি উপদেশ দেন, অনুশাসন করেন তিনি অসতের অপ্রিয় এবং সৎ লোকের প্রিয় হয়।
►যিনি তোমার ত্রুটি প্রদর্শন করেন ও তজ্জন্য ভৎসনা করেন সেই মেধাবীকে গুপ্তনিধির ন্যায় জানবে
বুদ্ধের বাংলা জ্ঞানের কথা:-
►অর্থহীন সহস্র বাক্য অপেক্ষা একটিমাত্র সার্থক বাক্য যা শুনে লোকে শান্তি লাভ করে তাই শ্রেয়।
►সকলেই দণ্ডকে ভয় করে, জীবন সকলের প্রিয় সুতরাং নিজের সাথে তুলনা করে কাউকে প্রহার করবেন না কিংবা আঘাত করবে না।
►মৈত্রী দ্বারা শত্রুকে জয় করবে সাধুতার দ্বারা অসাধু কে জয় করবে, ক্ষমার দ্বারা ক্রোধকে জয় করবে, ও সত্যের দ্বারা মিথ্যেকে জয় করবে।
►যিনি যত অধিক ভাষণ করুন না কেন তাতে তিনি ধর্মধর হতে পারেন না। যিনি অল্পমাত্র ধর্মকথা শুনে নিজের জীবনে তা আচরণ করেন এবং ধর্মে অপ্রমত্ত থাকেন তিনিই প্রকৃত ধর্মধর।
গৌতম বুদ্ধের মোটিভেশনাল উক্তি ও বাণী সমগ্র :-
►মা যেমন তার নিজ পুত্রকে নিজের জীবন দিয়ে রক্ষা করে তেমনি সকল প্রাণীর প্রতি অপরিমেয় মৈত্রী ভাব পোষণ করবে।
►সব ধর্মের পূর্বগামী, মনই শ্রেষ্ঠ, সকলই মনোময়
►ভালো কাজ সবসময় করো, বারবার করো, মনকে সবসময় ভালো কাজে নিমগ্ন রাখো,সদাচরণই স্বর্গসুখের পথ।
►বর্ষাকালে এখানে, শীত-গ্রীষ্মে ওখানে বাস করব। মূর্খরা এভাবে চিন্তা করে, শুধু জানে না জীবন কখন কোথায় শেষ হয়ে যাবে।
►নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করো। তারপর অন্যকে অনুশাসন করো। নিজে নিয়ন্ত্রিত হলে অন্যকেও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে।নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করাই কঠিন।
আরও পড়ুন: বিল গেটস এর বিখ্যাত উক্তি
Leave a Reply